ইমতিয়াজ সিদ্দিক
সি‌ইও, হাইপেশিয়া লিমিটেড

ইমতিয়াজ সিদ্দিক একজন দক্ষ এবং সফল ব্যবসায়ী যিনি হাইপেশিয়া লিমিটেডের সি‌ইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ৩ বছর ধরে। তিনি কর্পোরেট জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন এবং এই প্রতিষ্ঠানের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন।

তাঁর নেতৃত্বে আমরা উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছি এবং তিনি এখনো বিভিন্ন প্রজেক্টে নতুন নতুন উদ্ভাবনী সমাধান প্রদান করছেন। তিনি এখন একটি সৃজনশীল এবং উদ্ভাবনী টিম গঠনে মনোযোগী এবং প্রতিষ্ঠানকে উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যেতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে, ইমতিয়াজ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেন এবং শিক্ষা ও প্রযুক্তি উন্নয়নে তাঁর আগ্রহ রয়েছে। তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও সেমিনারের আয়োজন করেন। তিনি এই প্রতিষ্ঠানের ডাটাবেজ বিষয়ক সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন।


রাজীব পাল চৌধুরী
প্রোপ্রাইটর, অংশু এন্টারপ্রাইজ

রাজীব পাল চৌধুরী একজন সফল উদ্যোক্তা যিনি রাজীব এন্টারপ্রাইজের প্রোপ্রাইটর হিসাবে পরিচিত। তিনি আইটি টেন্ডার এবং বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে তাঁর দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার জন্য সুপরিচিত। তাঁর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন পণ্য ও সেবা প্রদান করে এবং জেলা এবং বিভাগীয় বাজারে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে।

রাজীব পাল চৌধুরী ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গিতে উদ্ভাবনী এবং কৌশলগত পরিকল্পনার প্রতি গুরুত্ব দেন। তিনি তার দলের প্রতিটি সদস্যকে উঁচু থেকে উচ্চতর লক্ষ্য এবং অনুপ্রেরণা দেন এবং তাদের সঙ্গে কাজ করে সফলতার পথ খুঁজে বের করেন।

আমাদের প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের পিছনে রয়েছে তাঁর নিরলস পরিশ্রম, সঠিক পরিকল্পনা এবং সৃজনশীলতা। তিনি সমাজের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন এবং বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে থাকেন।


ইফতেখার সিদ্দিক
উদ্যোক্তা, শিক্ষার্থী, কানাডা

ইফতেখার সিদ্দিক একজন পরিশ্রমী, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন, চমৎকার ইংরেজি জানা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উদ্যোক্তা যিনি বর্তমানে কানাডায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা এবং গবেষণা করছেন। তিনি প্রযুক্তি এবং ব্যবস্থাপনায় বিশেষজ্ঞতা অর্জনের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন এবং ভবিষ্যতে আরও উচ্চতর শিক্ষার পরিকল্পনা করছেন।

তার শিক্ষাগত যাত্রা তাকে বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে যুক্ত করেছে যেখানে তিনি নতুন নতুন প্রযুক্তি এবং ব্যবস্থাপনা কৌশল শিখছেন। তাঁর গবেষণার ফলাফল বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উপস্থাপিত হয়েছে এবং প্রশংসিত হয়েছে। তিনি এবং তাঁর টিম এই কর্মকাণ্ডের যথাযথ বিকাশ ও প্রভাব পর্যবেক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করছেন।

ইফতেখার সামাজিক কর্মকাণ্ড এবং শিক্ষা উন্নয়নে ভীষণ উৎসাহী। তিনি বিভিন্ন শিক্ষামূলক উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন এবং শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে পরামর্শ প্রদান করেন। তার আগ্রহের বিষয় প্রযুক্তির মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।


খালেদা জলিল আলভিন
উদ্যোক্তা, টেকনাফ

খালেদা জলিল আলভিন একজন সফল ব্যবসায়ী এবং অনলাইন উদ্যোক্তা। তিনি মার্কেটিং এবং অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে তার অগ্রণী ভূমিকা ও উদ্ভাবনী চিন্তার জন্য সুপরিচিত। বিশেষত, তিনি বাংলাদেশে অথেন্টিক আমেরিকান স্কিন কেয়ার পণ্যের একজন বিশ্বস্ত ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে তার পরিচিতি গড়ে তুলেছেন। তাঁর পণ্য নির্বাচন এবং বিপণন কৌশল ক্রেতাদের আস্থা অর্জনে অনন্য।

তিনি শিক্ষার্থীদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে পারদর্শী। তিনি শিক্ষার গুণমান, সঠিক শেখার উপায় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো পরামর্শ দেওয়ার মাধ্যমে তার পেশাদারিত্বের নিদর্শন রেখেছেন। তাঁর লক্ষ্য শুধুমাত্র ব্যবসায়িক লাভ অর্জন নয় বরং সবার কাছে সঠিক এবং মানসম্মত শিক্ষা পৌঁছে দেওয়া। তার প্রচেষ্টা এর আগে বাংলাদেশের স্কিন কেয়ার মার্কেটে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে।

খালেদা জলিল আলভিন একজন সত্যিকারের অনুপ্রেরণা। যিনি তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে কঠোর পরিশ্রম, সততা এবং সঠিক পরিকল্পনা একজনকে সর্বোচ্চ সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিতে পারে।



ওপিয়া বৈশাখী
ব্যবসায়ী, ঢাকা

ওপিয়া বৈশাখী একজন সাবেক আইনজীবী, যিনি বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক যোগাযোগ দক্ষতা উন্নয়নে নিবেদিত একটি প্রজেক্টে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন এবং অক্সফোর্ডসহ বিশ্বের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করার পর, তিনি আইন পেশায় নিজের কর্মজীবন শুরু করেন।

আইন পেশায় সাফল্যের পাশাপাশি কর্পোরেট জগতে তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাঁকে একজন বহুমুখী দক্ষতা সম্পন্ন পেশাদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। বর্তমানে তিনি এই প্রজেক্টের কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট, গণযোগাযোগ (মাস কমিউনিকেশন), এবং ইম্প্যাক্ট এনালাইসিস পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন।

তাঁর অভিজ্ঞতা, জ্ঞান এবং নিবেদিতপ্রাণ কাজের মাধ্যমে ওপিয়া বৈশাখী শিক্ষার্থীদের শুধু একাডেমিক নয়, বরং বাস্তব জীবনের দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করছেন। তাঁর লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রস্তুত করা, যাতে তারা ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।



full-width